মুসলমানদের আবারও সেই সোনালী দিন ফিরে আসবে : শহীদ আফ্রিদি

মু’সলমানদের আবারও সেই সোনালী দিন ফিরে আসবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন পা’কি’স্তানের কিংবদন্তি ক্রিকেটার শ’হীদ আফ্রিদি।

আফ্রিদি এক টুইট বার্তায় তুর্কি সিরিজ দিরিলিস আরতুগু’ল নিয়ে তার মুগ্ধতার কথা বলতে গিয়ে তিনি এ আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

তুরস্কের অন্যতম জনপ্রিয় সিরিজ দিরিলিস নিয়ে শনিবার আফ্রিদি তার ভেরিফায়েড টুইটার পেজে বলেন, “তুর্কি সিরিজ ‘দিরিলিস আরতুগু’ল’ দেখছি। আল্লাহর প্রতি বিশ্বা’স ও ন্যায় বিচারের কারণে আরতুগু’লের জীবনে বিজয় ও সফলতা আসে। হয়তোবা (মু’সলমানদের) সেই সোনালী দিন আবারও আসবে।”

তুরস্কের টিভি সিরিজ সারা বিশ্বে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছে। বিশেষ করে মু’সলিম বিশ্বে তুর্কি সিরিয়াল অ’প্রতিদ্বন্দ্বী। সারা বিশ্বে দুই শতাধিক ভাষায় ডাবিং করে সম্প্রচারিত হচ্ছে এসব তুর্কি সিরিয়াল।

হিন্দুদের বাড়িতে কি মুসলমানরা খেতে পারবে?

যদি কোনো হিন্দু বা অমুসলিম আপনাকে দাওয়াত দেয়, সে ক্ষেত্রে হালাল খাবার খেতে আপনার কোনো বাধা নেই। হারাম খাবার হলো যেগুলো তারা জবাই করেছে। কারণ, তারা আল্লাহর নামে জবাই করেনি। তারা যদি আপনাকে মাছ, ডিম, সবজি বা মিষ্টি এ সমস্ত হালাল খাবার দেয়, সেগুলো খাওয়া জায়েজ। এগুলো আপনি তাদের বাসায় খেতে পারবেন।

‘আল্লাহ আকবার’ তাকবীর ধ্বনি কি আগুন নেভাতে পারে?

উত্তর : তাকবীর ধ্বনি আগুন নেভাতে সহায়তা করে মর্মে কিছু হাদীছ বর্ণিত হয়েছে। তবে সেগুলো সবই যঈফ (যঈফাহ হা/২৬০৩, ৬৪২০; যঈফুল জামে‘ হা/৫০৪)। অবশ্য ইমাম ইবনু তায়মিয়াহ (রহঃ) বলেন, ‘ছালাত, আযান ও ঈদের নিদর্শন হ’ল তাকবীর ধ্বনি।

উঁচু স্থানে উঠার সময় তাকবীর ধ্বনি দেওয়া মুস্তাহাব। সে হিসাবে ঊর্ধ্বমুখী আগুন যত বড়ই হৌক না কেন, তাকবীর ধ্বনির মাধ্যমে নিভানো যায়। তাছাড়া আযান শুনে শয়তান পালায় (আল-ফাতাওয়াল কুবরা ৫/১৮৮)।

ইবনুল ক্বাইয়িম (রহঃ) বলেন, শয়তান যেহেতু আগুন থেকে তৈরী এবং সে আযানের সময় তাকবীর ধ্বনি শুনলে পালিয়ে যায়, সেহেতু অগ্নিকান্ডের সময় আল্লাহু আকবর ধ্বনি দেওয়া যায়। এর মাধ্যমে আগুন নিভে যাওয়ার প্রমাণ আমরা পেয়েছি (যাদুল মা‘আদ ৪/১৯৪)।